পাঞ্জাব সীমান্তে ষষ্ট ভারতীয় বিমান ভূপাতিত, এবার মিগ-২৯। এর আগে ৫ ভারতীয় ফাইটার জেট ভূপাতিত করে পাল্টা জবাব দিয়েছিল পাকিস্তান। একাধিক ইন্ডিয়ান পাইলট আটক। ব্লুমবার্গকে নিশ্চিত করছে পাক সরকার।ভারত যা যা হারিয়েছে
৩ টি জং ঙ্গি বিমান, ১ টি অ্যাটাক হেলিকপ্টার, একাধিক ড্রোন ও একটি আর্মি হেড কোয়ার্টার। (সিএনএন-অফিসিয়াল) । ভারতীয় বিমান ভূপাতিত হবার খবর নিশ্চিত করছে ভারতের অর্নব গোস্বামী-ময়ূখ রঞ্জনের রিপাবলিক মিডিয়া। স্কোরলাইন ৬-০।
এয়ারফোর্সের লড়াইয়ে ইন্ডিয়ান বিমান বাহিনী গো হারা হারারই কথা। স্কিলের দিক থেকে পাকিস্তান এয়ারফোর্স ভারতের চাইতে অনেক আগানো। সাউথ এশিয়ায় পি.এ.এফ নাম্বার ওয়ান, বিশ্বের অন্যতম সেরা। খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটাও যে, ইন্ডিয়ান মিলিটারির হাতে থাকা এয়ারক্রাফটের বেশিরভাগই পুরাতন। পাকিস্তানের হাতে থাকা এয়ারক্রাফট সর্বাধুনিক।
ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্সের হেড তার ইকুয়েপমেন্টসের ঘাটতি নিয়ে বরাবর কথা বলেছেন।
আর্মি সংখ্যায় ভারত অনেক এগিয়ে। কিন্তু সরকারি সুযোগ সুবিধায় তারা পিছিয়ে। পাকিস্তান আর্মি তাদ্দের কম মিলিটারিকে বেশি ফ্যাসিলিটিজ দেয়।
ইন্ডিয়ান আর্মি ওয়ার্ল্ডের সবচাইতে ফিটেস্ট আর্মি। কে কতো লীন বডি বা পাতলা শরীরের সেটা গ্রাউন্ড ব্যাটেলে ইমপরট্যান্ট৷ পদাতিক বাহিনী যুদ্ধে সবচাইতে ইমপরট্যান্ট। ফুল স্কেল ওয়ারে পদাতিক বাহিনী দিনশেষে যুদ্ধে জয়ী-পরাজয়ী নির্ধারণ করে দেয়। পাকিস্তান আর্মি সংখ্যায় কম হতে পারে কিন্তু সাহসে অনেক এগোনো, পাঠান আছে প্রচুর, ওই অঞ্চলের মানুষ শত সহস্র বছর ধরে যোদ্ধাদের ডিএনএ ক্যারি করে।
ইরানের পর প্রক্সি ওয়ার খেলাতে সবচাইতে দুর্ধর্ষ পাকিস্তান।
খুবই টানটান অবস্থা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে দিকে চলে যাচ্ছে। কিন্তু বিশ্ব সম্প্রদায় সেভাবে থামাতে চাইছে না।
এই যুদ্ধ পাকিস্তানের হারানোর কিছু নাই। ভারতের সবকিছু হারানোর আছে। ভারত যদি ফুল স্কেল ওয়ারে চলে যায় তারা অর্থনৈতিজ সুপার পাওয়ার হওয়ার রেসে পিছিয়ে যাবে। ভারত লেগে গেলে আমেরিকা, চীন সবার সুবিধা।
মনে হয় না ফুল স্কেল ওয়ার হবে। কিন্তু পরিস্থিতি যা পুরোপুরু উড়ায়ে দেওয়াও যাচ্ছে না, কে জানে।
মোদি বোধহয় গুজরাট থেকে বের হতে পারলো না, ভারতকে ভারত কম মনে করছে, গুজরাটই মনে করছে, খুবই ডেঞ্জারাস কার্ড খেলে ফেলছে।
বিস্তারিত আসছে……
💜