• মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ০৮:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
রকেট বৃষ্টি শুরু পাকিস্তানের, ভয়ে কাঁপছে ভারত! পাকিস্তানি বাহিনীর গুলিতে ৫০ ভারতীয় সেনা নিহত ইসরায়েলের তৈরি ড্রোন ব্যবহার করছে ভারত, ২৫টি ভূপাতিত করল পাকিস্তান খালেদা জিয়ার জন্য বানানো কারাগারে থাকবেন আওয়ামী লীগ নেতারা সাদা পতাকা উড়িয়ে পালালো ভারতীয় সেনাবাহিনী মেগা ব্রেকিং আপডেট – পাঞ্জাব সীমান্তে ৬ নাম্বার ভারতীয় বিমান ভূপাতিত মেগা ব্রেকিং আপডেট মোট ৫ ভারতীয় ফাইটার জেট ভূপাতিত,একাধিক ইন্ডিয়ান পাইলট আটক আজাদ কাশ্মিরে মিসাইল হামলা: মাঝ আকাশ থেকে ফিরে গেছে বাংলাদেশগামী দুটি ফ্লাইট পাকিস্তানের লাহোর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবস্থা জারি ,আগামী ৪৮ ঘণ্টার জন্য বিমানবন্দরটি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রাখা হবে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাবে পাকিস্তানের পাল্টা প্রতিক্রিয়া, দুটি ভারতীয় বিমান ভূপাতিত

হাজীগঞ্জে ইমন ও সেলিম কাজী হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ২

আবুল কালাম আজাদ
আপডেটঃ মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে দুটি হত্যা মামলার ঘটনায় এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বার্নিশ মিস্ত্রি ইমন হত্যা মামলার প্রধান আসামি জিলানী বেপারী এবং সেলিম কবিরাজ হত্যা মামলার চার নম্বর আসামি রাব্বী কাজীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুরে বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

 

এর আগে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার দিবাগত রাতে নারায়ণগঞ্জ শহরে অভিযান চালিয়ে জিলানী বেপারী (২২) এবং হাজীগঞ্জের হাটিলা পশ্চিম ইউনিয়নের গৌড়েশ্বর এলাকা থেকে রাব্বী কাজীকে (২৩) গ্রেফতার করে পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করে হাজীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ফারুক জানান, অধিকতর তদন্তের স্বার্থে আদালতে আসামিদের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।

 

প্রসঙ্গত: হত্যাকাণ্ডের শিকার ইমন পেশায় একজন বার্নিশ (ফার্নিচারের রং) মিস্ত্রি ছিলেন। পাশাপাশি তিনি অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তিনি উপজেলার বাকিলা ইউনিয়নের লোধপাড়া গ্রামের কবিরাজ বাড়ির মো. হারুনুর রশিদের ছেলে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার) সন্ধ্যায় নিজ ইউনিয়নের জনতা বাজার এলাকায় তিনি হত্যাকাণ্ডের শিকার হন।

 

ঘটনার দিন রাতেই তার বাবা হারুনুর রশিদ হাজীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা (নং-১৪) দায়ের করেন। মামলায় ১৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৯-১০ জনকে আসামি করা হয়। মামলার পর থেকেই নামধারী আসামিরা পলাতক ছিলেন। এর মধ্যে অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি জিলানীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।

অন্যদিকে, গত ৩০ জানুয়ারি সেলিম কবিরাজ হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। তিনি উপজেলার হাটিলা পশ্চিম ইউনিয়নের গৌড়েশ্বর গ্রামের কবিরাজ বাড়ির মো. আবুল কালাম কালুর ছেলে। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে ইয়াছিন হোসেন সবুজ ৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন।

ঘটনার পর থেকে আসামিরা পলাতক থাকলেও মামলার প্রধান আসামি আলী আকবর কাজী এবং ৬ নম্বর আসামি নুরুল ইসলাম কাজীকে পুলিশ পূর্বেই গ্রেফতার করেছে। বর্তমানে তারা জেলহাজতে রয়েছেন। এরপর গত সোমবার রাতে এজাহারনামীয় আসামি রাব্বী কাজীকেও গ্রেফতার করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
💜